আমাদের আজকের আয়োজন কুমারীত্ব ফিরে পাওয়ার উপায় বা ভার্জিন ফিরে পাওয়ার উপায় সম্পর্কে। বিয়ের আগে অনেক মেয়েরা তাদের কুমারিত্ব হারিয়ে ফেলে। কেউ তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে ক্লোজ হয়ে কুমারিত্ব হারিয়ে ফেলে। আবার অনেকে হস্তমৈথুনের মাধ্যমে তাদের ভার্জিনিটি নষ্ট করে ফেলে। অনেক মেয়েরা আবার নিজের ইচ্ছে না থাকা সত্ত্বেও নিজের কুমারীত্ব হারিয়ে ফেলে। বিয়ের আগে এসব মেয়েরা চিন্তায় পড়ে যায়। তখন নিজেদের কুমারীত্ব ফিরিয়ে পেতে মরিয়া হয়ে উঠে। হারিয়ে ফেলে কুমারীত্ব সম্পূর্ণ ফিরে না পেলেও অনেকটাই আগের মতো করে ফেলে যায়। ভার্জিন ফিরে পাওয়ার উপায় হিসেবে প্রাকৃতিক ও সার্জারি এই দুই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। চলুন জেনে নেয়া যাক, ভার্জিন ফিরে পাওয়ার উপায় :-
ভার্জিন ফিরে পাওয়ার ঘরোয়া উপায়
- ভার্জিম ফিরে পাওয়ার জন্য দূর্বা ঘাস খুবই উপকারি। প্রথমে কচি দূর্বা ঘাস সংগ্রহ করে নিন। এবার এই কচি দূর্বা ঘাস গরম পানিতে সেদ্ধ করে নিন। সেদ্ধ করতে করতে পানি সামান্য হয়ে এলে, ছাকনি দিয়ে এই পানি ছেঁকে নিন। এবার হোমিও ফার্মেসী থেকে “সাইডোনিয়া ভালগারিস মাদার” এই ঔষধটি কিনে আনবেন। এই ঔষধের সাথে দূর্বা ঘাসের নির্যাস মিশিয়ে নিন। এবার এই মিশ্রণটি দিনে দুই বার যোনি পথে মালিশ করতে হবে। এভাবে ৭ দিন ব্যবহার করলে যোনিপথ আগের মতো টাইট হয়ে যাবে। যোনিটা কুমারী মেয়েদের মতো হয়ে যাবে। এই মিশ্রণটি ব্যবহার করলে অল্পদিনের মাথায় আবার আগের মতো হয়ে যাবে।
- মাজুয়া ফল ও চিনিয়া কর্পুর ভার্জিন ফিরে পাওয়ার কাজে ব্যবহার করা হয়। বাজার থেকে খুব সহজেই এই উপাদান গুলো সংগ্রহ করা যায়। মাজুয়া ফল ও চিনিয়া কর্পুর গুড়া করে নিন। এই গুড়া চালানি দিয়ে চেলে নিন। এবার খাঁটি মধুর সাথে এই গুঁড়া মাখিয়ে নিন। মাখানো হয়ে গেলে গোল গোল করে নিন। গোসলের আগে এই ঔষধটি যোনির ভিতরে ঢুকিয়ে নিন। কাজটা করতে হবে সাবধানে, যেনো অনেক বেশি ভিতরে ঢুকে না যায়। যোনির ভিতর ৩০ মিনিট রেখে পরিস্কার করে নিন।

আরও পড়ুন:- কুমারী মেয়ে চেনার উপায়
ভার্জিন ফিরে পাওয়ার উপায়
শারীরিক সম্পর্ক বা হস্তমৈথুনের মাধ্যমে ভার্জিনিটি হারিয়ে ফেললে প্রাকৃতিক ভাবে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না। হাজার চেষ্টা করলেও প্রাকৃতিক ভাবে আর কুমারী পর্দা ফিরে পাওয়া যায় না। তবে অস্ত্রোপাচারের মাধ্যমে যোনিতে কৃত্রিম “হাইমেন” বা পর্দা স্থাপন করা যায়। প্রতিবছর অনেক মেয়েরা অপারেশনের মাধ্যমে তাদের হারিয়ে যাওয়া কুমারীত্ব বা সতীত্ব পর্দা ফিরে পাচ্ছে।
মাত্র ৪০-৫০ মিনিটের অপারেশনের মাধ্যমে মেয়েরা তাদের হারিয়ে ফেলা ভার্জিনিটি ফিরে পেতে পারেন। ভার্জিনিটি হারিয়ে ফেলা মানে সতীচ্ছদ ছিঁড়ে যাওয়া। অস্ত্রোপাচারের মাধ্যমে যোনির এক ইঞ্চি ভিতরে কৃত্রিম হাইমেন বা সতি পর্দা বসানো হয়। এই অপারেশনের সময় কোনো প্রকার রক্তপাতও হয় না। সম্পূর্ণ ব্যথা মুক্ত একটি সার্জারি। কোনো ক্ষত ছাড়াই অল্পদিনের মাথায় শুঁকিয়ে যায়। শুধু অপারেশনের পর কয়েক সপ্তাহ একটু সাবধানে থাকতে হবে। সতীত্ব হারানোর পর বা পূনরায় বিয়ের আগে হাজার হাজার মেয়ে অস্ত্রোপাচারের মাধ্যমে তাদের যোনিতে কৃত্রিম হাইমেন লাগিয়ে নেয়।

সতর্কতা
- প্রাকৃতিক ভাবে হাইমেন পর্দা ফিরে পাওয়া যায় না। শুধু মাত্র যোনিকে টাইট করে, কুমারী যোনির মতো করা যায়।
- অস্ত্রোপাচারের মাধ্যমে কৃত্রিম ভাবে হাইমেন পর্দা স্থাপন করা যায়।
- ভার্জিনিটি নষ্ট হয়ে গেলে একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
ভার্জিনিটি ফিরে পাবার উপায়
হাইমেনোপ্লাটিল হলো এক ধরনের অস্ত্র পাচার বা সার্জারি। যার মাধ্যমে যৌনির প্রবেশ দ্বারে পুনরায় হাইমেন পর্দা নির্মাণ করা হয়। এই সার্জারিকে হাইমেন রিপেয়ার সার্জারিও বলা হয়। প্লাস্টিক সার্জন গন চিহ্ন হয়ে যাওয়া হাইম্যান টিস্যুর অবশিষ্ট অংশ সেলাই করে জোড়া লাগিয়ে দেন। যদি সেলাই করা সম্ভব না হয় তাহলে, সামান্য মিউকোসা টিস্যু নিয়ে নতুন হাইম্যান তৈরি করা হয়। এতে সাধারণত ৪০ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। অস্ত্র পাচারের পর সাধারণত চার সপ্তাহ সময় নিতে হয়। এ সময়টুকুতে ভারী কাজ থেকে বিরত থাকা উত্তম।
আরও পড়ুন:- কুমারীত্ব পরীক্ষা করার উপায়
আমাদের আজকের আয়োজন ছিলো কুমারীত্ব ফিরে পাওয়ার উপায় বা ভার্জিন ফিরে পাওয়ার উপায় সম্পর্কে। নানা ভাবে মেয়েরা বিয়ের আগে তাদের কুমারিত্ব হারিয়ে থাকে। কুমারীত্ব ফিরে পাওয়ার প্রাকৃতিক কোনো উপায় না থাকলেও অস্ত্রোপাচারের মাধ্যমে কৃত্রিম হাইমেন পর্দা লাগানো যায়। এটি ব্যক্তিগত পছন্দের উপর নির্ভর করে। এটা করার আগে একজন ভালো ও অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। ভার্জিনিটি’ হারিয়ে ফেলা বলতে আমরা বুঝি, হাইমেন বা সতীচ্ছদ ছিঁড়ে যাওয়া।

ponamas। পোনামাছ। কুমারীত্ব ফিরে পাওয়ার উপায়। ভার্জিন ফিরে পাওয়ার উপায়।
ছবি সংগ্রহীত।