আমাদের আজকের আয়োজন নুনুতে তেল দিলে কি হয় সেই সম্পর্কে। পুরুষাঙ্গের যত্নে আমরা অনেক কিছু ব্যবহার করে থাকি। গোপনাঙ্গের সুরক্ষায় প্রাকৃতিক কিছু তেল ব্যবহার করতে পারেন। নিয়মিত তেল ব্যবহারে পুরুষাঙ্গ মজবুত ও শক্তিশালী হয়ে উঠে। সেই সাথে পুরুষাঙ্গ সুদৃঢ় হয়ে উঠে। তবে এসব তেল অবশ্যই সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে। চলুন জেনে নেয়া যাক, নুনুতে তেল দিলে কি হয়:-
নুনুতে তেল দিলে কি হয়
সরিষার তেল
পুরুষাঙ্গের জন্য সরিষার তেল খুবই উপকারি। লিঙ্গের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ও জীবানু থেকে সরিষার তেল রক্ষা করে। পুরুষাঙ্গের মৃত কোষ দূর করে, নতুন কোষ গঠনে সাহায্য করে।নিয়মিত সরিষার তেল ব্যবহারে পুরুষাঙ্গ নরম ও মসৃণ হয়ে উঠে। এছাড়া যাদের লিঙ্গ ফোলা ভাব ও লাল হয়ে থাকে, তারা নিয়মিত সরিষার তেল ব্যবহার করতে পারেন। সরিষার তেল পুরুষাঙ্গের রক্তচলাচল বৃদ্ধি করে। ফলে পুরুষাঙ্গ সুদৃঢ় ও শক্তিশালী হয়ে উঠে। পুরুষাঙ্গকে মোটা ও লম্বা করে তুলে।
কালোজিরা তেল
কালোজিরাকে বলা হয় সর্বরোগের মহা ঔষধ। কালোজিরাতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন যা পুরুষাঙ্গের জীবানু দূর করে দেয়। পুরুষাঙ্গে নিয়মিত কালোজিরা তেল ব্যবহারে সহজে বীর্যপাত হয় না। পুরুষাঙ্গ হয়ে উঠে আরও বেশি শক্তিশালী। নিয়মিত কালোজিরা তেল ব্যবহারে ছেলেদের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে।

অলিভ অয়েল তেল
পুরুষাঙ্গের জন্য অলিভ অয়েল খুবই উপকারি। অলিভ অয়েল তেল ব্যবহারে ত্বক সতেজ ও সুন্দর হয়ে উঠে। পুরুষাঙ্গের চামড়ায় নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহারে, চামড়ার কুঁচির ঢিলা কমে যায়। সহবাসের সময়ও পুরুসাঙ্গে অলিভ অয়েল ব্যবহার করা যায়। এটি লুব্রিকেন্টের মতো কাজ করে। নিয়মিত পুরুষাঙ্গে অলিভ অয়েল ব্যবহারে পুরুষাঙ্গ নরম ও সতেজ হয়ে উঠে। সহবাসে আরও বেশি আরাম পাওয়া যায়।
সতর্কতা
- নুনুতে তেল ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই অ্যালার্জি পরিক্ষা করে নিতে হবে।
- কোনো তেল ব্যবহারের পর জ্বালাপোড়া করলে সেই তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
- কোনো সমস্যা দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
আরও পড়ুন:- যোনিতে সরিষার তেল দিলে কি হয়
আমাদের আজকের আয়োজন ছিলো নুনুতে তেল দিলে কি হয় সেই সম্পর্কে। পুরুষাঙ্গের সুরক্ষায় আমাদের সবারই খেয়াল রাখা উচিত। নিয়মিত পুরুষাঙ্গ পরিচর্চা করলে, পুরুষাঙ্গ আরও বেশি শক্তিশালী ও সুদৃঢ় হয়ে উঠে। তবে যে কোনো কাজ করার আগে অভিজ্ঞদের পরামর্শ নেয়া উচিত।
ponamas। পোনামাছ। নুনুতে তেল দিলে কি হয়।
ছবি সংগ্রহীত।