পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ

মেনোপজ একজন নারীর জীবনের স্বাভাবিক অধ্যায়। সাধারণত ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সের মধ্যে মেনোপজ হয়ে থাকে। মেনোপজ হলো একজন নারীর প্রজনন জীবনের শেষ অধ্যায়।আমাদের আজকের আয়োজন পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ নিয়ে। সাধারণত ১২ বছর বয়সে একটি মেয়ের পিরিয়ড শুরু হয় আর ৫০ বছর বয়সে তা শেষ হয়ে যায়।

সাধারণত মেয়েদের বয়স ৪০ পেরোলেই মেনোপজ শুরু হয়। চলুন জেনে নেয়া যাক, পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে।মেনোপজ একজন নারীর জীবনের স্বাভাবিক অধ্যায়। সাধারণত ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সের মধ্যে মেনোপজ হয়ে থাকে। মেনোপজ হলো একজন নারীর প্রজনন জীবনের শেষ অধ্যায়।আমাদের আজকের আয়োজন পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ নিয়ে। সাধারণত ১২ বছর বয়সে একটি মেয়ের পিরিয়ড শুরু হয় আর ৫০ বছর বয়সে তা শেষ হয়ে যায়।সাধারণত মেয়েদের বয়স ৪০ পেরোলেই মেনোপজ শুরু হয়। চলুন জেনে নেয়া যাক, পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে।

পিরিয়ড ১০ দিনের বেশি হলে করনীয়
পিরিয়ড ১০ দিনের বেশি হলে করনীয়

পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ

  • অনিয়মিত মাসিক হওয়া।
  • রাতের বেলা ঘাম হওয়া।
  • মুড পাল্টাতে থাকা।
  • ঘুম না হওয়া।
  • তিন চার মাস পিরিয়ড বন্ধ থাকা।
  • বছরে পিরিয়ড ১২ বার না হয়ে ৩-৪ বার হওয়া।
  • হরমোনাল পরিবর্তন, রিপ্রোডাক্টিভ ফাংশন বন্ধ হয়ে যাওয়া, প্রোজেস্টেরোন মেনোপজে বন্ধ হয়ে যায়। পিটুইটারি হরমোন বেড়ে যাওয়া, শরীরে গরম অনুভূত হওয়া, মাথা গরম হয়ে যাওয়া।
পিরিয়ড
পিরিয়ড

তবে এক বছর পিরিয়ড বদ্ধ থাকার পর যদি কোন নারীর আবার পিরিয়ড হয় তবে তা অস্বাভাবিক। সেক্ষেত্রে অবশ্যই একজন ভালো ডক্টরের পরামর্শ নিতে হবে। এই ছিল পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ।

আরও পড়ুন:- পিরিয়ডের সময় শারীরিক সম্পর্ক করা যায় কিনা 

ponamas। পোনামাছ। পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ।
ছবি সংগ্রহীত। 

Leave a Comment