খ্রিস্টান ধর্মে সহবাসের নিয়ম

আমাদের আজকের আয়োজন খ্রিস্টান ধর্মে সহবাসের নিয়ম সম্পর্কে। খ্রিষ্টান ধর্মে সহবাস সম্পর্কে অনেক আলোচনা করা হয়েছে। খ্রিষ্টান ধর্মে সহবাসের মাধ্যমে পরস্পরের মধ্যে বিশ্বাস, পবিত্রতা, সম্মান ও বাচ্চা প্রজনন প্রতিষ্ঠিত হয়। ঈশ্বরের বিধান ও বাইবেলের শিক্ষা অনুসারে সহবাস করা প্রত্যেক খ্রিষ্টানকে মেনে চলা উচিৎ। চলুন জেনে নেয়া যাক, খ্রিস্টান ধর্মে সহবাসের নিয়ম :-

খ্রিস্টান ধর্মে সহবাসের নিয়ম

বিবাহের মাধ্যমে সহবাস

খ্রিস্টান ধর্মানুসারে বিবাহ ছাড়া কারো সাথে সহবাস নিষিদ্ধ। সহবাসে লিপ্ত হতে হলে অবশ্যই দুজনে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে হবে। বাইবেলে স্পষ্ট ভাবে বলা আছে, বিবাহের মাধ্যমে একে অপরের প্রতি ভালোবাসা অসম্মান করে তুলো। বিবাহের পর ছেলেমেয়েরা সহবাসের বৈধতা পায়। বিবাহের মাধ্যমে শুধু শারীরিক তৃপ্তি নয় বরং একে অপরের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা গড়ে উঠে।

বিবাহ ছাড়া সহবাস নিষিদ্ধ

খ্রিস্টান ধর্মানুসারে সহবাস শুধু তখনই বৈধতা পাবে যখন তারা বিবাহিত সঙ্গী হবে। খ্রিস্টান ধর্মে পরকীয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। পরকীয়া ব্যভিচার বা অবৈধ যৌন সম্পর্ক খ্রিস্টান ধর্ম বহন করে না। সহবাসের জন্য অবশ্যই একজন ছেলে মেয়ের অবশ্যই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে হবে।

বাচ্চা প্রজনন

খ্রিস্টান ধর্মে সহবাসের প্রধান উদ্দেশ্য হলো সন্তান জন্ম দেয়া। বাইবেলে স্পষ্ট ভাবে লেখা আছে তোমরা একে অপরের সাথে মিলিত হও এবং পৃথিবী পূর্ণ করে দাও। সহবাসের মাধ্যমে একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধা বৃদ্ধি পায়।

সহবাসের নৈতিকতা

খ্রিস্টান ধর্মে যেকোনো অবৈধ যৌন সম্পর্ক নিষিদ্ধ। বাইবেলে স্পষ্ট ভাবে বলা আছে, কারো স্ত্রীর পরকীয়ায় লিপ্ত হলে তার সাথে সহবাস করা যাবে। সহবাস সম্পর্ককে মজবুত করে। একে অপরের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে। এছাড়াও নিয়মিত সহবাস করলে স্ত্রীরা পরকীয়ায় জড়াতে পারে না।

আরও পড়ুন:- কোন মেয়েদের চাহিদা বেশি

আমাদের আজকের আয়োজন ছিলো খ্রিস্টান ধর্মে সহবাসের নিয়ম সম্পর্কে। খ্রিষ্টান ধর্মে সহবাসের বৈধতা রয়েছে। তবে কারো সাথে পরকীয়ায় লিপ্ত হওয়া যাবে না। পরোকিয়া খ্রিষ্টান ধর্মে নিষিদ্ধ।

panamas। পোনামাছ। খ্রিস্টান ধর্মে সহবাসের নিয়ম।

ছবি সংগ্রহীত।

Leave a Comment