ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি

নারীদের যৌনাঙ্গ নিয়ে জানার কৌতহলের শেষ নেই। তাই তো অনেকে প্রশ্ন করে থাকে ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি? প্রধানত মেয়েদের যোনি ৩ প্রকার। যেমন: হরিনী যোনি,ঘোটকী যোনি ও হস্তিনী যোনি। তার মধ্যে ঘোটকী যোনি অন্যতম। চলুন জেনে নেয়া যাক, ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি?

আরও পড়ুন:- হস্তিনী যোনি চেনার উপায় কি

ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি ?

  • ঘোটকী যোনির মেয়েদের সহবাস খুব প্রিয়।
  • যোনি মুখ পেছনের দিকে থাকে।
  • যোনির আকার ছোট বা মাঝারি হয়ে থাকে।
  • যোনিতে চুলকানি বা জ্বালা।
  • যোনিতে লালচে ভাব।
  • যোনিতে হলুদ,সাদা বা সবুজ স্রাব।
  • যোনি থেকে দূর্গন্ধ বের হওয়া।
  • শারীরিক সম্পর্কের সময় ব্যথা অনুভব হওয়া।
ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি
ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি

ঘোটকী যোনি কাকে বলে

মেয়েদের ৩ প্রকার যোনির মধ্যে ঘোটকী যোনি অন্যতম। প্রায় সব পুরুষের কাছেই ঘোটকী যোনি খুব প্রিয়। ঘোটকী যোনির মেয়েরা সহবাসের প্রতি বেশ আগ্রহী হয়ে থাকে। ঘোটকী যোনি হলো যোনির একটি গঠন যেখানে যোনির মুখ থাকে পিছন দিকে। খুব অল্প মেয়েদের মাঝেই এই যোনি দেখা যায়। ঘোটকী যোনি চেনার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। ডাক্তার পরিক্ষা করার সময় যোনির মুখ ও গঠন দেখে নিশ্চিত হবেন। ঘোটকী যোনির জন্য সাধারণত কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। তবে কেউ যদি যোনির মুখ প্রসারিত করতে চান তাহলে অস্ত্র পাচারের মাধ্যমে তা করা সম্ভব। আমাদের আজকের আর্টিকেল ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি সম্পূর্ণ পড়ে ঘোটকী যোনি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

ঘোটকী যোনির ভেতরটা দেখতে যেমন

  • যোনির গভীরতা: ঘোটকী মেয়েদের যোনির গভীতা স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা কম হয়ে থাকে। এজন্য সহবাসের সময় কিছু সমস্যায় পড়তে হয়। পুরুষাঙ্গ সম্পূর্ণ ঢুকতে চাইবে না বা ঢুকালেও অনেক কষ্ট হবে।
  • মাংস পেশির দৃঢ়তা: ঘোটকী যোনির মেয়েদের মাংসপেশি এবং চারপাশের নরম টিস্যু স্বাভাবিক চেয়ে কিছুটা শক্ত হয়ে থাকে। ফলে সহবাসের সময় কিছুটা টান টান অনুভব হতে পারে।

যোনির মুখের গঠন:

  • সরু মুখ: ঘোটকী যোনির মেয়েদের যোনির মুখটা কিছুটা সরু বা চিকন হয়ে থাকে। ফলে প্রথম সহবাসে কিছুটা সমস্যায় পড়তে হয়। অনেকের আবার প্রথম সহবাসে রক্তপাতের মতোও সমস্যা হতে পারে।
  • পিছন দিকে যোনি মুখ: ঘোটকী যোনির মেয়েদের যোনি মুখ পিছনের দিকে কিছুটা বাকানো বা হেলে থাকে। যোনির পথটা মলদ্বারের দিকে একটু বেশি থাকে।

ঘোটকী যোনির অনুভূতি বা সহবাসের যেসব সমস্যা হতে পারে?

  • সহবাসে ব্যথা: ঘোটকী যোনির সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো সহবাসের সময় তীব্র ব্যথা অনুভব হওয়া। সহবাসের সময় ফোরপ্লে করলে মেয়েদের যোনি স্বাভাবিক ভাবে কামরসে ভরে যায়, কিন্তু ঘোটকী যোনির মেয়েদের ব্যাপারটা একটু আলাদা। ঘোটকী যোনিতে সহজে কামরস তৈরি হয় না। এর ফলে সহবাসের সময় যোনিপথ শুষ্ক থাকে। ফলে এমন অবস্থায় সহবাস করলে পুরুষাঙ্গের ঘর্ষণো তীব্র ব্যথা অনুভব হয়। তার সাথে যোনির ভিতরটা শক্ত মনে হতে পারে। ঘোটকী যোনির মেয়েরা সহবাসের সময় তেমন ফিল পায় না।
  • অধিক লুব্রিকেন্ট প্রয়োজন: সহবাসের সময় যোনিপথ শুষ্ক থাকায় অধিক লুব্রিকেন্টের প্রয়োজন হয়। ফলে যোনির মসৃণতা কমে যায় এবং ব্যথা কমে যায়। সহবাসে তৃপ্তি বেড়ে যায়।
  • বাচ্চা নিতে সমস্যা: ঘোটকী যোনির মেয়েদের যোনিপথ সরু হওয়ায় পুরুষের বীর্য যোনির গভীরে প্রবেশ করতে পারে না। ফলে স্বাভাবিক মেয়ের থেকে ঘোটকী যোনির মেয়েদের বাচ্চা হতে কিছুটা সময় লাগতে পারে।
  • সহবাসে অনাগ্রহ: ঘোটকী যোনির মেয়েদের যোনি পথ সরু হওয়ায় সহবাসের সময় মেয়েদের ব্যথা অনুভব হয়। তাই মেয়েরা অধিক সময় ধরে সহবাস করতে চায় না। আবার অনেকে তো একবারের বেশি সহবাস করতে চায় না। আবার সহবাস করলেও সব সময় অর্গাজম হতে চায় না।
ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি
ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি

ঘোটকী যোনি মেয়েদের যেসব সমস্যা হতে পারে

ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি তা জানার পাশাপাশি ঘোটকী যোনি মেয়েদের কি কি সমস্যা হতে পারে তা জানা থাকাও জরুরি। যদিও ঘোটকী যোনি কোনো রোগ নয় তবুও এসব মেয়েদের কিছু সমস্যার মুখে হতে পারে। যা একজন মেয়ের জীবনযাপন ও মানসিক শান্তি নষ্ট করতে পারে। নিচে সমস্যা গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:

  • যোনির পেশিতে টান: যোনিপথের মাংসপেশিগুলো হঠাৎ করে খুব শক্ত হয়ে যেতে পারে। অনেক সময় সহবাস করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। ঘোটকী যোনিতে প্রায়ই এ সমস্যা দেখা যায়।
  • যোনির আনন্দ হ্রাস: সহবাসের সময় ঘোটকী যোনিকে পর্যাপ্ত পরিমাণে উত্তেজিত করতে না পারলে,  যোনিতে তেমন অনুভূতি পাওয়া যায় না। ফলে মেয়েদের অর্গাজম পেতে খুব কষ্ট হয়।
  • দীর্ঘ সময় ব্যথা: সহবাসের সময় যোনিতে ব্যথা অনুভব হওয়াটা খুবই বিরক্তিকর একটা ব্যাপার।   দীর্ঘদিন এই ব্যথা চলতে থাকলে দিন দিন যৌন ইচ্ছা কমে যেতে পারে। আবার সঙ্গীর ইচ্ছে হলেও মেয়েরা সাড়া দিতে চায় না।

সন্তানের উপর প্রভাব:

  • ডেলিভারি সমস্যা: গর্ভাবস্থায় তেমন সমস্যা না হলে বাচ্চা প্রসবের সময় তীব্র ব্যথা অনুভব হতে পারে। এসময় যোনিপথ শক্ত হয়ে গেলে  যোনি ফেটে যাওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
  • বাচ্চা নিতে সমস্যা: ঘোটকী যোনির পথটা কিছুটা নিচের দিলে হওয়ায় সঠিক জায়গায় পুরুষের বীর্য পৌছাতে পারে না। এতে ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর মিলনের সুযোগ কিছুটা কমে যায়। ফলে বাচ্চা হতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। তবে এটা কোন বন্ধাত্বের কারণ নয়।

অন্যান্য সমস্যা:

  • সম্পর্কের দূরত্ব: যৌন সমস্যা গুলো স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক খারাপ করে দিতে পারে। ফলে সম্পর্কের মাঝে দূরত্ব বাড়ে, বোঝাপড়া কমে যায় এবং ঘনিষ্ঠতায় বাধা তৈরি হয়।
  • নিজেকে অপছন্দ: যেহেতু ঘোটকী যোনির কারণে স্বাভাবিক জীবন যাপনে কিছুটা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, তাই অনেক মেয়ে নিজেকে ছোট মনে করে এবং নিজেকে ছোট করে রাখে।
  • হতাশা: যৌন আনন্দ না পাওয়া, সহবাসে ব্যথা, সন্তান ধারণের সমস্যা এই সব সমস্যা মিলিয়ে মেয়েদের মধ্যে অনেক দিন ধরে দুশ্চিন্তা, মন খারাপ বাসা বাঁধে।
  • যোনি শুষ্কতা: সহবাসের সময় এ ধরনের যোনি অধিকাংশ সময়ই শুষ্ক হয়ে থাকো। ফলে সহবাসে মজা পাওয়া যায় না। অনেক বেশি ব্যথার সম্মুখীন হতে হয়।

কখন ডাক্তার দেখাবেন?

ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি সম্পর্কে জানা হয়ে গেলে এ পর্যায়ে সচেতন হওয়া উচিত। আপনার মাঝে যদি নির্দিষ্ট কিছু  লক্ষণ দেখতে পান তাহলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরী। চলুন লক্ষণ গুলো দেখে নেয়া যাক:

  • বাচ্চা না হলে: আপনি যদি দীর্ঘদিন ধরে বাচ্চা নেয়ার  চেষ্টা করেও সফল হতে না আর এই অবস্থা যদি ১ বছর ধরে চলতে থাকে, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
  • ব্যথা হলে: সহবাসের সময় তীব্র ব্যথা অনুভব হলে তাহলে অবশ্যই অবহেলা করা যাবে না।
  • যৌনজীবনে অসুবিধা: যৌন মিলন বা যৌন সম্পর্কের প্রতি ধীরে ধীরে আগ্রহ কমে যেতে থাকলে বা সহবাসে যদি সন্তুষ্টি না পান বা অর্গাজম পেতে কষ্ট হয়।
  • অন্যান্য কারণ: যৌনি পথে অস্বাভাবিক সাদা স্রাব হলে, বাজে গন্ধ বের হলে, খুব বেশি চুলকানি হলে বা যোনি মুখে প্রদাহ বা জ্বালা ভাব দেখা গেলে।
ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি
ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি

ঘোটকী যোনির বিশেষ যত্ন

ঘোটকী যোনির সমস্যা গুলো আপনার মাঝে দেখা দিলে চিন্তা না করে সমাধানের পথ খোজতে হবে। অনেক সহজ যত্ন এবং আধুনিক চিকিৎসা মাধ্যমে এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি জানা হয়ে গেলে এর যত্ব গুলো সম্পর্কে জেনে নিন।

  • সুতির অন্তর্বাস: সব সময় সুতির অন্তর্বাস পড়ার চেষ্টা করুন। এটা সহজেই বাতাস চলাচল করতে পারে। এতে যোনি এলাকা শুষ্ক থাকে যা ইনফেকশন আটকায়।
  • ঢিলেঢালা পোশাক: টাইট পোশাক পরিহার করে ঢিলে ডালা পোশাক পরার অভ্যাস করুন। এতে সহজে বাতাস চলাচল করতে পারে এবং অস্বস্তি কম লাগে।
  • যোনি ধোয়া: প্রতিদিন কুসুম গরম পানি দিয়ে যোনি পথ পরিষ্কার করুন। কড়া সুগন্ধি বা সাবান ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
  • ডুশিং পরিহার করুন: যোনি ডোসিং করলে যোনির ভেতরের ভালো ব্যাকটেরিয়া গুলো নষ্ট হয়ে যায়, ফলে ইনফেকশন হওয়ার ঝুঁকে বাড়ে। তাই এটি থেকে বিরত থাকুন।
  • লুব্রিক্যান্ট এর ব্যবহার: সহবাসের সময় ব্যথা ও ঘর্ষণ কমাতে ভালো মানের লুব্রিকেট ব্যবহার করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে জল ভিত্তিক লুব্রিকেট সবচেয়ে উত্তম। সহবাসের আগে ফোর প্লে করার সময় যদি দেখেন যোনি শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে তাহলে সহবাসের আগে লুব্রিকেট লাগিয়ে নিন।

কোন কোন ডাক্তার দেখাবেন

  • স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ: তিনি মেয়েদের যৌনি সংক্রান্ত এবং প্রজনন সংক্রান্ত সমস্যার ডাক্তার। প্রথমে তার সাথে পরামর্শ করতে পারেন।
  • ইউরোগাইনোকোলজিস্ট: যদি যোনির সাথে জরায়ু বা মুত্রাশয়েও কোনো সমস্যা থেকে থাকে তাহলে একজন ইউরোগাইনোকোলজিস্ট দেখাতে পারেন।
  • পেলভিক রিকনস্ট্রাক্টিভ সার্জন: যদি যোনি পথের গঠনের কোন ত্রুটি থাকে এবং অস্ত্র পাচারের প্রয়োজন হয় তাহলে এই ধরনের সার্জনের সাহায্য নিতে পারেন।
  • পেলভিক ফ্লোর ফিজিক্যাল থেরাপিস্ট: যদি আপনার যোনির পেশি গুলো দুর্বল বা শক্ত হয়ে থাকে তাহলে এই বিশেষ ধরনের ব্যায়াম শিখতে পারেন।
  • সেক্স থেরাপিস্ট: যদি শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি সম্পর্কের উপর প্রভাব ফেলতে দেখেন তাহলে একজন কাউন্সিলরের সাহায্য নিতে পারেন।

ঘোটকী যোনির কিছু সমস্যা

  1. সহবাসের সময় এ ধরনের যোনিতে ব্যথা অনুভব হয়।
  2. অনেক সময় এ ধরনের নারীদের গর্ভধারণে কিছুটা সমস্যা হতে পারে।
  3. সহবাসের সময় লু্ব্রিকেন্টের প্রয়োজন হতে পারে।

ঘোটকী যোনি সুস্থ রাখার উপায়

আশা করি ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি তা জানতে পেয়েছেন। ঘোটকী যোনি চেনার উপায় জানার পাশাপাশি এই যোনির বিশেষ কিছু যত্ন নিতে হয়। আজ আমরা সে সম্পর্কে জানবো:-

  • যোনির যত্নে সবসয়ম পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকার কোনো বিকল্প নেই। নিয়মিত যোনির বাইরের আবরণ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। মাঝে হালকা গরম পানি দিয়ে যোনি ধৌত করতে হবে।
  • এসব যোনির জন্য পাতলা অন্তর্বাস পরিধান করা উচিত। এতে খুব সহজে বাতাস চলাচল করতে পারবে। টাইট বা আটোসাটো পোশাক না পড়াই ভালো।
  • মানসিক চাপমুক্ত থাকতে হবে সেই সাথে সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করতে হবে।
  • পিরিয়ড চলাকালীন যোনির প্রতি বিশেষ যত্ন নিতে হবে। বিশেষ করে নিয়মিত প্যাড পরিবর্তন করতে হবে। মাঝে মাঝে হালকা গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।

ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি তা জানার পাশাপাশি যোনির যত্নের দিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। কারো শরীরে এরুপ কিছু লক্ষণ করলে মন খারাপ করার কিছু নেই। অনেক নারীদরে যোনি এমন হয়ে থাকে। তবে খুব বেশি সমস্যা মনে হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।

ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি
ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি
আরও পড়ুন:- হরিনী যোনি চেনার উপায় কি

উপসংহার

আমাদের আজকের আয়োজন ছিলো ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি সেই সম্পর্কে। ঘোটকী যোনি চেনার জন্য ডাক্তারের কাছে যোনি পরিক্ষা করতে পারেন। ঘোটকী যোনি সম্পর্কে চিকিৎসা বিজ্ঞানে কোন ধারণা নেই। একেকজনের শরীর গঠন একেক রকম হওয়া সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। এতে খারাপ কিছু নেই। সবসময় মনে রাখবেন একেক জন মানুষ একেক রকম তাই তাদের শরীরের গঠনের ভিন্নতা হওয়াও স্বাভাবিক।

নিজের শরীরকে ভালেবাসুন ও মেনে নিন। তবে যদি এ বিষয়টি আপনার ব্যক্তিগত জীবনে কোন প্রভাব ফেলে, মানসিক চাপ, শরীরে ব্যথা, বাচ্চাদানে ব্যর্থ তাহলে দেরি না করে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। তিনি আপনার শরীর পরীক্ষা করে, চিকিৎসার উপায় খুঁজে বের করতে পারবেন। এতে আপনার শরীর সুস্থ হওয়ার পাশাপাশি জীবন স্বাভাবিক হওয়ারও সুযোগ থাকবে। ঘোটকী যোনি হয়ে থাকলে চিকিৎসার কোনো প্রয়োজন নেই। এটি প্রাকৃতি একটি ঘটনা। ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি জানা হয়ে গেলে যথাযথ যত্ন নিন।

ponamas। পোনামাছ। ঘোটকী যোনি চেনার উপায় কি ?

Leave a Comment